এ্যালোভেরা প্লাস।
Alovera plus good for health.
আমাদের প্রায় ৯০ ভাগ রোগের উৎস পেট থেকে। এই পেট যদি নিয়মিত পরিস্কার রাখেন তাহলে সুস্থ থাকবেন।
ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার এবং চর্বি যুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে। তবেই আপনি বেচেঁ যাবেন গ্যাস্ট্রিক সহ অনেক রোগের হাত থেকে।
কিভাবে আপনি পেট পরিস্কার করবেন তা ভেবে পাচ্ছেন না? তাহলে আর ভাবনা কিসের? সহজ শপ নিয়ে এসেছে এর সমাধান। সকল সমস্যা দূর করবে প্রাকৃতিক ও হারবাল উপায়ে । এটি শতভাগ বিশুদ্ধ ভেষজ উপাদানে তৈরী।
বাংলাদেশের একমাত্র বিএসটিআই পিসিআর লাইসেন্স প্রাপ্ত ও সায়েন্স ল্যাব কর্তৃক পরীক্ষিত। ইহা ফুড সাপ্লিমেন্ট পণ্য।
আপনার গ্যাস্ট্রিক কিংবা পেট ক্লিয়ার না?
গ্যাস্ট্রিককে চিরতরে নির্মুল করুন। এটি শতভাগ বিশুদ্ধ ভেষজ উপাদানে তৈরী।
১০০% প্রাকৃতিক উপাদান সমৃদ্ধ এলোভেরা প্লাসের উপকারিতা :
১. কঠিন গ্যাস্ট্রিক ও বুক জ্বালাপোড়া বন্ধ করে।
২. কোস্টকাঠিন্য রোধ করে।
৩. দ্রুত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
৪. হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
৫. Anti- oxidant হিসেবে কাজ করে।
৬. দেহে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়।
৭. সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
৮. রক্ত চাপ ও হৃদরোগ কমায়।
৯. রক্তে কোলেষ্টল কমায়।
১০. লিভার সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।
১১. কফ নি:সারণ করে।
১২. মুত্র থলির কার্যকারিতা বাড়ায়।
১৩. শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমায়, এবং
১৪. দেহে ক্ষতিকর চর্বি জমতে দেয় না।
খাবার নিয়ম : –
কোষ্ঠকাঠিন্য বা বাথরুম বেশি শক্ত থাকলে ১ চা চামচ পাউডার ১ গ্লাস পানিতে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখতে হবে।রাতের খাবারের ৩০/৪০ মিনিট আগে খাবেন। সকালে একই নিয়ম এ নাস্তা করার ৩০/৪০ মিনিট পূর্বে খাবেন।
কোষ্ঠকাঠিন্য নাই বা বাথরুম স্বাভাবিক কিন্ত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকলে দৈনিক ১ বার খালি পেটে।
বাথরুম নরম বা স্বাভাবিক। পেটে জমা থাকা দীর্ঘদিনের টক্সিন বা বিষাক্ত বর্জ্র দুর করার জন্য দৈনিক ১ বা দুই দিনে ১ বার সেবন করবেন।
সর্তকতা: এটা সেবনকালীন যার পেটে যত বেশী ট্রক্সিন আছে, তাকে তত বেশী বাথরুমে নিয়ে যাবে।প্রথম ১ সাপ্তাহ পাতলা পায়খানার মত হতে পারে।
নিয়মিত পরিমান মতো এ্যালোভেরা প্লাস সেবনে আপনার শরীরকে করে তুলবে চাঙ্গা ও ফুরফুরে। আমাদের বেশি ভাগ রোগ আসে পেট থেকে, আর এই পণ্যটি আপনার পেটকে রাখবে সুস্থ ও স্বাভাবিক।
ফাস্টফুড জাতীয় খাবার যা শরীরে ক্ষতিকর তা বন্ধ করুন, সুস্থ থাকুন।